৭ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ মঙ্গলবার | রাত ১:০১ মিনিট
ঋতু : গ্রীষ্মকাল | ২০শে মে, ২০২৪ ইং

! সুখবর ! সুখবর !
!!!!! আমাদের ওয়েব সাইটে আপনাদেরকে স্বাগতম। চলছে পরিক্ষামূলক প্রচার আপনাদের সুচিন্তিত মতামত কামনা করছি। ধন্যবাদ !!!!!
এই মাত্র পাওয়া খবর :
নারায়নগঞ্জে বন্দর উপজেলা নির্বাচনে ১১ প্রার্থীই বৈধ ভুল চিকিৎসায় নারায়ণগঞ্জে গৃহবধূর মৃত্যু, হসপিটাল ভাঙচুর বুকে ব্যাথা নিয়ে হাসাপাতালে ভর্তি শামীম ওসমান রোজাদারদের পুরষ্কার হাশরের ময়দানে আল্লাহ পাক নিজ হাতে দান করবেন- আলহাজ্ব মোহাম্মদ সোহাগ আল্লাহ ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না- আলহাজ্ব মোহাম্মদ সোহাগ আল্লাহ পাকের দানের কোন সীমা-পরিসীমা নেই- আলহাজ্ব মোহাম্মদ সোহাগ নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জে অস্ত্র তৈরি কারখানা: আটক-১ ফতুল্লায় ক্লু-লেস হত্যার রহস্য উদঘাটন, প্রধান আসামি গ্রেফতার শাবান মাস হচ্ছে রমজানের পূর্ব প্রস্ততির মাস- আলহাজ্ব মোহাম্মদ সোহাগ নারায়ণগঞ্জের চাষাড়ায় প্রকাশ্যে য্বুককে কুপিয়ে হত্যা নবী করীম (সাঃ)কে আমাদের জীবনের চাইতেও বেশি ভালোবাসি- আলহাজ্ব মোহাম্মদ সোহাগ দমে দমে আল্লাহর নাম জপুন, তবেই ইহকাল ও পরকালে মুক্তি মিলিবে- আলহাজ্ব মোহাম্মদ সোহাগ মীম শরৎ ফ্লাওয়ার ফর্টিফাইড রাইস কার্নেল এন্ড মিক্সিং মিলস উদ্বোধনী অনূষ্ঠানে আলহাজ¦ মোহাম্মদ সোহাগ মীম শরৎ গ্রুপের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ২ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে আল্লাহর প্রদত্ত ক্ষমতা বলে অলি-আউলিয়াগণ ক্ষমতাবান- আলহাজ্ব মোহাম্মদ সোহাগ ফতুল্লায় পিকআপ ভ্যানে দুর্বৃত্তদের আগুন সিদ্ধিরগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস থেকে টাইম বোমা উদ্ধার ট্রেনে আগুন : ফতুল্লায় অভিযান-৩ জন গ্রেপ্তার মাওলানাগন এখন একে অপরকে নিয়ে সমালোচনায় লিপ্ত -আলহাজ্ব মোহাম্মদ সোহাগ সিদ্ধিরগঞ্জে হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় গৃহবধূর মৃত্যুর অভিযোগ নির্বাচন বর্জনের দাবিতে ফতুল্লায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ
চক চক করিলেই সোনা হয় না, রাজনীতিতে যা হয়- এ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার

চক চক করিলেই সোনা হয় না, রাজনীতিতে যা হয়- এ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার

চক চক করিলেই সোনা হয় না, রাজনীতিতে যা হয়-
এ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার
এনগঞ্জনিউজএক্সপ্রেস :
বিস্মিল্লাহির রাহ্মানির রাহিম। অবশেষে ২৭ লাখ এজাহারভুক্ত নেতাকর্মীর মাথায় ৯৫ হাজার মামলা নিয়ে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্য ফ্রন্ট শত প্রতিকূলতার মধ্যেও একাদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করায় মনে হচ্ছে যে, একাদশ জাতীয় নির্বাচনের সিলভার লাইন দেখা যাচ্ছে। বিএনপি’র ভাষ্য মতে “২০০৯ সাল থেকে এ বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট মিথ্যা মামলার সংখ্যা ৯০ হাজার ৩৪০টি, আসামীর সংখ্যা ২৫ লাখ ৭০ হাজার ৫৪৭ জন, জেলহাজতে থাকা আসামীর সংখ্যা ৭৫ হাজার ৯২৫ জন, মোট হত্যার সংখ্যা ১ হাজার ৫১২ জনের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দ্বারা বিএনপি নেতাকর্মীর হত্যার সংখ্যা ৭৮২ জন, বিভিন্ন দলের মোট গুমের সংখ্যা ১ হাজার ২০৪ জনের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজত থেকে গ্রেফতার দেকানো হয় ৭৮১ জন এবং বিএনপি’র গুম ছিল ৪২৩ জন, ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিএনপি নেতাকর্মীরা গুম রয়েছেন ৭২ এবং গুরুতর জখম ও আহত হয়েছেন ১০ হাজার ১২৬ জন।”

শেখ হাসিনা সরকারের কয়েকজন এম.পি/মন্ত্রী রয়েছেন যারা ইতোমধ্যে বিএনপি বিশেষজ্ঞ (!) বলে প্রতিয়মান হচ্ছিল। যেমন-বিএনপি’কে স্বাধীনতা বিরোধী, জামাত-শিবীরের পৃষ্ঠপোষক প্রভৃতি আখ্যা ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য সারাক্ষন ব্যতিব্যস্ত ছাড়াও বিএনপি’র দোষক্রটি খুটিনাটি প্রকাশ করাই ছিল তাদের কাজ। সরকার জাতিকে সুকৌশলে দুই ভাগে ভাগ করে দিয়েছে, স্বাধীনতার চেতনা ও বিরোধী পন্থী। এমতাবস্থায়, নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই চেতনার চেহারা উম্মোচিত হচ্ছে বিভিন্ন পন্থায়। আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ মোহাম্মদ কিবরিয়ার হত্যা কান্ডে বিএনপি’কে জড়িয়ে অনেক কল্প কাহিনী রচিত হয়েছে। কিন্তু কিবরিয়া পুত্র ড. রেজা কিবরিয়া বিএনপি’র “ধানের শীষে” নির্বাচন করার জন্য আগ্রহী হয়েছেন। পিতার হত্যার বিচার নিয়ে রেজা কিবরিয়া বলেন যে, “বিএনপি বিচার করেনি, তার পরও দুই বছর ক্ষমতায় ছিল বিশেষ সরকার তারাও বিচার করতে পারল না। এর পরতো আওয়ামী লীগ টানা সাড়ে ৯ বছর ধরে ক্ষমতায়, তারা কেন বিচার করলো না?”

ক্ষমতাসীনদের “স্বাধীনতার চেতনা” বর্তমানে একটি ট্রেড মার্ক যার “গুড উইল” বিক্রি করা সহজতর হয়েছে। জামাত-শিবির বিরোধী শ্লোগানে সরকার আকাশ বাতাস মুখরিত করছে, তাদের জেলে পুড়ছে, নির্বাচন করার নিবন্ধন দিচ্ছে না, অন্যদিকে রাজনৈতিক দল হিসাবে তাদের নিষিদ্ধ ঘোষনা করছে না। জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে আসলে অনেক নাটকীয়তার অর্ভিবাব ঘটে। তবে আলোচনা পর্যালোচনায় জনগণ জাতীয়নীতি নির্ধারনের কিছু শ্লোগানের সাথে পরিচিতি লাভ করে যা পন্য সামগ্রী বিক্রিরমত জনগণকে আকৃষ্ট করার মত নিত্যনতুন ব্যতিক্রম ধর্মী শ্লোগান মাত্র। রাজনীতিও একটি পন্য সামগ্রীর মত, যখন যে ভাবে জনগণের নিকট বাজারজাত করা যায়। রাজনীতি এখন আর প্রকৃত রাজনীতিবিদদের নিয়ন্ত্রনে নাই। শ্লোগান দেয়া, পুলিশের পিটুনী খাওয়া, জেলখাটা, রাজপথে গুলি খাওয়াই রাজনীতিবিদকে পাওনা। আর যখন নির্বাচন আসে তখন দলীয় মার্কা প্রাপ্তি যুদ্ধে নেমে যায় দল ছুট ছাড়াও টাকা ওয়ালা, ব্যাংক লুটেরা, ভূমিদস্যু, ব্রুকেট, পুলিশ/সেনাবাহিনীর অবসর প্রাপ্ত কর্মকর্তারা যারা কোন না কোন ভাবে জনগণকে শাসন/শোষন করে আসছে। অন্যদিকে ত্যাগ তিতিক্ষা বা নির্মল মন নিয়ে দেশ সেবার ব্রত নিয়ে যারা নিজেকে তিলে তিলে ক্ষয় করে আসছে, তারা নিজেকে জনগণের সামনে তুলে ধরার জন্য “নির্বাচন” নামক একটি মহড়ার সময় যখনই আসে তখনই অর্ভিবাব হয় লুটেরাদের, যারা দু’হাতে উজার করে দেয় অবৈধ পন্থায় উপার্জিত অর্থ। সকল রাজনৈতিক দলেই থাকে তাদের আনাগোনা, তারা ব্যবসা করে সরকারী দলের পার্টনারশীপে এবং তল খতির করে বিরোধীদের সাথে, অর্থাৎ একজাগায় বসতে পারলেই হলো (!) ১৯/১১/২০১৮ ইং তারিখে ১০ (দশ) জন সাবেক সেনা কর্মকর্তা বিরোধী দলে অবস্থান নিয়েছেন, এতো দিন সরকারী জুলুম নির্যাতনের বিরুদ্ধে উক্ত সাবেক সেনারা কোন কথা বলেন নাই, এখন নির্বাচনকে সামনে রেখে এসেছেন রাজনীতিতে ভাগ ভাটরা বসাতে। দু:ক্ষজনক এই যে, নীতিবান (!) রাজনৈতিক দলগুলিও এদের লুফে নেয়। রাজনীতিতে গুনগত পরিবর্তনের কথা যারা বেশী বলেন তারাই নির্বাচন পূর্ব সময়ে নির্বাচনী ব্যবস্থাকে কুলষিত করার প্রেক্ষাপট তৈরী করেন। ভবিষ্যত লেখায় এ সম্পর্কে পুঙ্খানুপুঙ্খ আলোচনা করা হবে, তবে এখন নয়, ৩০শে জিসেম্বরের পর, যার জন্য জাতি এখন চাতক পাখির মত তাকিয়ে।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে ও বিপক্ষে কথা বলে ক্ষমতাসীনরা জাতিকে দুই ভাগে ভাগ করে ফেলেছে। ভাগটা এমনই যে, যারা সকারের পক্ষে তারাই মুক্তিযুদ্ধের বা চেতনার পক্ষের শক্তি, বাকী (বিরোধীরা) সকলেই (সরকারীদের মতে) জামাত-শিবিরে ছত্র ছায়ায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী। সরকার বিএনপি সহ রাজনৈতিকভাবে যাকেই জবাই করুক না কেন, তাদের স্বাধীনতা বিরোধী বলে চালিয়ে দেয়, যার ফলে সরকার বিরোধী সংখ্যা দিনে দিনে ক্রমান্বয়ে এখন বৃদ্ধির পথে। যার ফলে ডান/বাম/নিরপেক্ষ/নাগরিক প্রভৃতি মিলিয়ে সৃষ্টি হচ্ছে ফ্রন্টের পর ফ্রন্ট।

“ছদ্দাবরণ” বেশী দিন স্থায়ী হয় না। আওয়ামী লীগের কাছের লোকেরাই এখন ধানের শীষের মার্কার জন্য লাইন ধরছে যা বিএনপি’র মার্কা হিসাবে পরিচিত। ফলে স্বাধীনতার বিরোধী শক্তি হিসাবে বিএনপি’কে চিহ্নিত করার জন্য সরকার যতই চেষ্টা করেছে, তা ফলদায়ক হয় নাই এ কারণে যে, সরকার অসত্য ঘটনা সাজিয়ে নিজের স্বার্থ উর্দ্ধারের জন্য লড়ছে, যা জাতির স্বার্থে নহে।

বাংলাদেশের রাজনীতির প্রেক্ষাপট শিশু কিশোরদের “কানা-মাছি-ভো-ভো” খেলাকেও হার মানিয়ে দিচ্ছে। পিতা একদল, পুত্র অন্যদল থেকে নমিনেশন প্রার্থী, পরিবারের একাধিক সদস্য একই দল থেকে প্রার্থী, দল করে নাই এমন লোকও প্রার্থী, দল ছেড়ে চলে গিয়েছিল বা অন্য দলে যোগ দিয়েছিলো তারাও সে দলের প্রার্থী, দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল বা দলের দু:সময়ে দল থেকে চলে গিয়েছিল তারাও প্রার্থী, যারা এক দিনের জন্য দর্লীয় কর্মকান্ডে রাজপথে ঝুকি নেয় নাই তারাও জোর দার প্রার্থী এবং এ সকল সাধুবেশী প্রার্থীদের তদবীরে গর্মাক্ত বিএনপি মাঠ কর্মীদের ত্রাহি ত্রাহি অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সকলেই বলেন যে, রাজনীতি বা রাজনীতির প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বা রাজনীতিবিদ তৈয়ার করার সূতিকাগার হলো রাজনৈতিক দল। নমিনেশন বন্টনে যদি সুর্নিদিষ্টকোন নীতিমালা না থাকে তবে দলটির সাংগঠনিক শ্রবৃদ্ধি হবে কিভাবে? এবং রাজনীতিবিদই তৈরী হবে কোথা থেকে? মানুষের যখন চক্ষু লজ্জা থাকে না, তখন সে নগ্ন হতে দ্বিধাবোধ করে না। এখন পরিষ্কার প্রতিমান হচ্ছে যে, রাজনীতির মাঠ এখন চক্ষু লজ্জাহীনদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে পারে নাই, ফলে রাজনীতির গুনগত মান সৃষ্টি হওয়ার অবকাশ কোথায়?

রাজনীতির গুনগত মানবৃদ্ধি করতে হলে রাজনৈতিক দলকে বানিজ্যিক ভিত্তিতে নয় প্রতিষ্ঠানিক ভিত্তিতে দাড় করাতে হবে। এ জন্য স্বল্প ম্যায়াদী ও দীর্ঘ ম্যায়াদী প্রকল্প নেয়া দরকার। রাজনৈতিক দল একটি কর্মী ব্রিগেড ভিত্তিক হওয়া বাঞ্চনীয় যেখানে প্রমোশন ও ডিমোশন হওয়ার স্কোপ অর্থাৎ পুরুষ্কার তিরষ্কারের পদ্ধতি রাজনৈতিক দলে চালু করা বাঞ্চনীয়। প্রবাদ রয়েছে যে, “চক চক করিলেই সোনা হয় না”। কিন্তু রাজনীতিতে সে অবস্থা এখনো বিদ্যমান। সুবিধাবাদী ও সুযোগ সন্ধানীরা নির্বাচনিক মাঠ দখল করে বিধায় দল যখন খাদে পড়ে যায় তখন সে সুবিধাবাদী চক্রকে আর খুজে পাওয়া যায় না, যার মূল্য দিতে হয় দলীয় প্রধান ও দলের তৃণমূলের নেতাকর্মীদের। সুবিধাবাদী নেতাদের দলত্যাগের সূযোগ থাকলেও দলই তৃণমূল মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীদের শেষ অবস্থান, নতুবা থাকতে হয় কারাগারে। দেশী বিদেশী কোন ষড়যন্ত্রের কারণে বিএনপি’র নেতৃত্ব যদি বিএনপি’র হাতে না থাকে তবে মাঠ পর্যায়ের নেতা কর্মীদের পস্তাতে হবে অনেক বেশী। নিজস্ব আঙ্গীকে দলকে ঘুরে দাড়ানোর জন্য সচেষ্ট হতে হবে অনেক দৃঢ়তার সাথে।

রাজনীতির গুনগত মান উন্নতির জন্য একে গরুর হাটের সাথে তুলনা করলে চলবে না। যেমন কোরবানীর গরু এক হাটে বিক্রি না হলেও অন্য হাটে বিক্রি হওয়ার নজীর চালু রয়েছে। গুনগত মান উন্নয়নের উদ্দোগ দলের মূল নেতৃত্ব হতে সূচনা হতে হবে। গবেষনা সেল থাকতে হবে, বিরোধী দলে থাকতে হবে ছায়া মন্ত্রী সভা, এমন কি স্থানীয় সরকার পর্যায়ে ছায়া প্রশাসন থাকলে জনগণ উপকৃত হতো। শুধু পাল্টাপাল্টি বক্তব্যে জনগণের চিড়া ভিজে না। বিশ্লেষন ধর্মী তথ্যমূলক বক্তব্য জনতা শুনতে চায়। মাঠ পর্যায় থেকে মেধা ভিত্তিক নেতৃত্ব গড়ে তোলার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে নিতে হবে। জনগণের অসাহয়ত্ব অনেক বেশী, কারণ জনগণ দেশ পরিচালনার পার্টনারশীপ থেকে বঞ্চিত। ফলে দেশের মালিক জনগণ দেশ পরিচালনায় কন্ট্রেবিউট করার উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছে। এ উৎসাহ ফিরিয়ে আনতে পারলে রাজনীতিতে গুনগত মান উন্নয়ন হবে, নতুবা রাজনীতি থাকবে গুন্ডা পান্ডা ও অবৈধ পন্থায় উপার্জিত অর্ধে ধনীক শ্রেণীর নিয়ন্ত্রণে, এখন যা হচ্ছে। লুটেরাদের হাত থেকে জাতিকে মুক্ত করার জন্য জাতির বিবেক জাগ্রত হওয়া ছাড়া অন্যকোন বিকল্প নাই।

লেখক
কলামিষ্ট ও আইনজীবি (এ্যাপিলেট ডিভিশন)
মোবাঃ ০১৭১১-৫৬১৪৫৬

এই নিউজটি শেয়ার করুন...

© All rights reserved © 2018 www.nganjnewsexpress24.com
Website Design & Developed By MD Fahim Haque - Web Solution